‘হানুমান চালিশা’ PDF Quick download link is given at the bottom of this article. You can see the PDF demo, size of the PDF, page numbers, and direct download Free PDF of ‘Hanuman Chalisa Bengali PDF’ using the download button.
হানুমান চালিশা – Hanuman Chalisa Bengali PDF Download
पुस्तक का नाम (Name of Book) | হানুমান চালিশা | Hanuman Chalisa PDF |
पुस्तक का लेखक (Name of Author) | Anonymous |
पुस्तक की भाषा (Language of Book) | Bengali |
पुस्तक का आकार (Size of Book) | 1 MB |
पुस्तक में कुल पृष्ठ (Total pages in Ebook) | 21 |
पुस्तक की श्रेणी (Category of Book) | धार्मिक / Religious |
पुस्तक के कुछ अंश (Excerpts From the Book) :-
Hanuman Chalisa Bengali PDF
হানুমান চালীসা নামে একটি গীত (কবিতা) হলেও তা দেখে বোঝা যায় যে, এটি ভগবান শ্রী হানুমান জীকে সমর্পিত। আর “চালীসা” শব্দের অর্থ হলো চল্লিস, যা চাল্লিস পায়ের সংখ্যাক অবস্থিত। হানুমান চালীসায় ভগবান শ্রী হানুমান জীর গুণাবলী এবং তার দ্বারা কার্যরত কয়েকটি কঠিন কাজের সুন্দর বর্ণনা রয়েছে। হানুমান চালীসা পাঠ ভক্তদের কষ্টগুলো দূর করে দেয়, তাই এটি সংকট মোচন হানুমান চালীসা হিসেবেও পরিচিত। মনে হয় যে, সোলহবী শতাব্দীর প্রসিদ্ধ কবি এবং সন্ত গোস্বামী তুলসীদাস জী হানুমান চালীসা এবং রামচরিত মানসের রচনা করেন। হিন্দু ধর্মে রামায়ণের সাথে সাথে হানুমান চালীসাকেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। হানুমান চালীসা (হানুমান চালীসা) বাংলা PDF।
Hanuman Chalisa in Bengali with Meaning – অর্থসহ বাংলা
হনুমান চালিশা বাংলা চৌপাঈ | হনুমান চালিশা বাংলা অর্থ ( Hanuman Chalisa Bengali Meaning ) |
---|---|
জয় হনুমান জ্ঞান গুন সাগর। জয় কপিস তিহু লোক উজাগর ॥১॥ | জ্ঞান ও গুণের সাগর হনুমানের জয়। তিন জগতের জাগরণকারী বানর বীরের জয় ॥১॥ |
রাম দূত অতুলিত বল ধামা। অঞ্জনী-পুত্র পবন সুত নামা ॥২॥ | রামের দূত, অতুলনীয় শক্তি এবং গতি সহ, অঞ্জনীর পুত্র, বাতাসের বংশ বলে পরিচিত ॥২॥ |
মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী। কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গি ॥৩॥ | শক্তিশালী এবং বলিষ্ঠ দেহের সাথে পরাক্রমশালী বীর, বুদ্ধিমত্তা ও প্রজ্ঞায় কে তোমাকে মেলে? ॥৩॥ |
কাঞ্চন বরন বিরাজ সুবেষা। কানন কুণ্ডল কুঞ্চিত কেশা ॥৪॥ | সোনালি রঙ এবং সুন্দর পোশাকে সজ্জিত, সঙ্গে কানের দুল ঝুলানো এবং কোঁকড়ানো চুল ॥৪॥ |
হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ। কান্ধে মুঞ্জ জানিউ সাজে ॥৫॥ | হাতে বজ্র ও পতাকা নিয়ে শোভিত, কাঁধ এবং কোমর জুড়ে একটি পবিত্র সুতো পরা ॥৫॥ |
শঙ্কর সুবন কেশরী নন্দন। তেজ প্রতাপ মহা জগ বন্দন ॥৬॥ | ভগবান শঙ্করের পুত্র ও কেশরীর আনন্দ, সেই পরাক্রমশালী যাঁর মহিমা সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয় ॥৬॥ |
বিদ্যাবান গুণী অতি চাতুর । রাম কাজ করিবে কো আতুর ॥৭॥ | কে জ্ঞানী, গুণী এবং অতি চতুর- কে রামের কাজ করতে ব্যাকুল হবে না? ॥৭॥ |
প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া । রামলখন সীতা মন বসিয়া ॥৮॥ | যে ভক্তি সহকারে ভগবান রামের দিব্য কাহিনী করে শ্রবণ, তাদের মন রাম, লক্ষ্মণ ও সীতার প্রেমে হয় পরিপূর্ণ ॥৮॥ |
সূক্ষ্ম রূপধরি সিয়াহি দিখাবা । বিকট রূপধরি লংক জরাবা ॥৯॥ | তুমি ক্ষুদ্র রূপ ধারণ করে সীতার সামনে উপস্থিত হয়েছো, আবার ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে লঙ্কা নগরীকে পুড়িয়েছো ॥৯॥ |
ভীম রূপধরি অসুর সংহারে । রামচন্দ্র কে কাজ সংবারে ॥১০॥ | ভীমের ন্যায় বিশাল রূপে তুমি অসুর নাশ করো, ভগবান রামের সব কাজ তুমি একমাত্র করতে পারো ॥১০॥ |
লায়ে সঞ্জীবন লখন জিয়ায়ে । শ্রী রঘুবীর হরষি উর লায়ে ॥১১॥ | সঞ্জীবনী এনে তুমি লক্ষণকে পুনর্জীবন দিয়েছো, ভগবান রামের হৃদয় সুখে পূর্ণ করেছো ॥১১॥ |
রঘুপতি কীন্হী বহুত বদায়ী । তুম মম প্রিয ভরত সম ভায়ি ॥১২॥ | রঘুপতি (ভগবান রাম) ভরতকে খুব প্রশংসা করেছিলেন। তুমি ভরতেরই মতো তেনার পরম প্রিয় ভ্রাতা ॥১২॥ |
সহস্র বদন তুম্হরো য়শগাবৈ । অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লগাবৈ ॥১৩॥ | হাজার মুখ তোমার মহিমা গাইবার জন্য যথেষ্ট নয়, এই বলে প্রভু রাম তোমাকে আলিঙ্গন করেন ॥১৩॥ |
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা । নারদ শারদ সহিত অহীশা ॥১৪॥ | স্রষ্টা ব্রহ্মা সনকা, মুনি নারদ সকলে তোমার যথাযথ মহিমা বর্ননা করতে ব্যর্থ ॥১৪॥ |
য়ম কুবের দিগপাল জহাং তে । কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে ॥১৫॥ | কবি এবং পণ্ডিতরা ইত্যাদি এমনকি যমরাজ, কুবের এবং দিগপালের মতো দেবতারাও হনুমানের মাহাত্ম্য বর্ণনা করতে ব্যর্থ। ॥১৫॥ |
তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা । রাম মিলায় রাজপদ দীন্হা ॥১৬॥ | তুমি সুগ্রীবের একটি মহান উপকার করেছো, তাকে শ্রী রামের সাথে একত্রিত করে রাজকীয় সিংহাসনে স্থাপন করেছ ॥১৬॥ |
তুম্হরো মন্ত্র বিভীষণ মানা । লংকেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা ॥১৭॥ | তোমার ভগবান রামের উপদেশ বিভীষণ মানে, লঙ্কার অধীশ্বরের (রাবণ) ভয় সম্পর্কে সমস্ত বিশ্ব জানে ॥১৭॥ |
য়ুগ সহস্র য়োজন পর ভানূ । লীল্যো তাহি মধুর ফল জানূ ॥১৮॥ | সহস্র যোজন উর্দ্ধে সূর্য্যদেবকে দেখে, ভুল করে তারে মিষ্টি ফল ভেবে গ্রাস করেছিলে ॥১৮॥ |
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী । জলধি লংঘি গয়ে আচার্য নাহী ॥১৯॥ | প্রভু রামের আংটি মুখে নিয়ে তুমি নির্দ্বিধায় সমস্ত বাঁধাকে তুচ্ছ করে সাগর পারি দিয়ে ছিলে ॥১৯॥ |
দুর্গম কাজ জগত কে জেতে । সুগম অনুগ্রহ তুমহ্রে তেতে ॥২০॥ | দুর্গম কাজ যা পৃথিবীতে কেউ সম্পন্ন করতে পারেনা, তা তোমার অনুগ্রহে সহজ সরল হয়ে যায় ॥২০॥ |
রাম দুয়ারে তুম রখবারে । হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে ॥২১॥ | প্রভু রামের দুয়ারে তুমি চিরকালের রক্ষী, তোমার আজ্ঞা ছাড়া কেহ না প্রবেশ করতে পারে ॥২১॥ |
সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা । তুম রক্ষক কাহূ কো ডরনা ॥২২॥ | তোমার কৃপায় আমি সর্বসুখ লাভ করি, তুমি যেথা রক্ষী, সেথা আর কারে ডরি ॥২২॥ |
আপন তেজ সম্হারো আপৈ । তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ ॥২৩॥ | নিজের তেজ, তুমি নিজেই করো সম্বরণ, তোমার হুঙ্কারে দেখো কাঁপে ত্রিভুবন ॥২৩॥ |
ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ । মহাবীর জব নাম সুনাবৈ ॥২৪॥ | ভুত, প্রেত, পিশাচ কভু কাছে না আসে, মহাবীর নাম তবে যে স্মরণ করে। ॥২৪॥ |
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা । জপত নিরন্তর হনুমত বীরা ॥২৫॥ | রোগ, কষ্ট ও দুর্দশা সব দূর হয়, যে জন তোমার নাম জপ করে ॥২৫॥ |
সংকট সে হনুমান ছুড়াবৈ । মন ক্রম বচন ধ্যান জো লাবৈ ॥২৬॥ | বিপদ ও সংকটে একমাত্র মহাবীর হনূমান উদ্ধার করে, যে তার নাম (হনুমান ) চিরকাল ধ্যান করে ॥২৬॥ |
সব পর রাম তপস্বী রাজা । তিনকে কাজ সকল তুম সাজা ॥২৭॥ | যে মহাপ্রভু রামের ধ্যান তপস্যা করে, তুমি তাদের সমস্ত কঠিন কাজকে সহজ করো ॥২৭॥ |
ঔর মনোরধ জো কোয়ি লাবৈ । সহি অমিত জীবন ফল পাবৈ ॥২৮॥ | তোমার চরণে যে অন্তরের আকাঙ্ক্ষাগুলোকে সমর্পণ করে, তবে সে জীবনের সীমাহীন ফল লাভ করে ॥২৮॥ |
চারো যুগ প্রতাপ তুম্হারা । হৈ প্রসিদ্ধ জগত উজিয়ারা ॥২৯॥ | তোমার নামের খ্যাতি ছড়াবে চার যুগে, তোমার মহিমাতে আলোকিত হবে জগৎ জুড়ে ॥২৯॥ |
সাধু সন্ত কে তুম রখবারে । অসুর নিকংদন রাম দুলারে ॥৩০॥ | হে হনুমান, তুমি রক্ষা করো সাধু সন্ত, অসুর সংহার করে তুমি শ্রী রামের প্রিয় ভক্ত ॥৩০॥ |
অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা । অস বর দীন্ জানকী মাতা ॥৩১॥ | তুমি অষ্ট সিদ্ধি ও নব নিধির শক্তি দান করতে পারো, যা তুমি বরদান রূপে পেয়েছো, জানকি মাতার থেকে ॥৩১॥ |
রাম রসায়ন তুম্হারে পাসা । সদা রহো রঘুপতি কে দাসা ॥৩২॥ | হে হনুমান, তুমি রাম নামের অমৃতের অধিকারী, সর্বদা ভগবান রঘুপতির সেবক হয়ে থাকো ॥৩২॥ |
তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ । জনম জনম কে দুখ বিসরাবৈ ॥৩৩॥ | তোমার আরাধনা করে, কেউ ভগবান রামের ভক্তি লাভ করতে পারে, এবং তা করে জন্ম জন্মের সমস্ত কষ্ট থেকে মুক্ত হতে পারে ॥৩৩॥ |
অন্ত কাল রঘুপতি পুরযায়ী । জহান জনম হরিভক্ত কহায়ী ॥৩৪॥ | রঘুপতি রামের সেবায়, যে জীবন নিবেদন করে, তিনি প্রতি জন্মে হরি (ভগবান বিষ্ণুর) ভক্ত হবে ॥৩৪॥ |
ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরায়ে । হনুমত সেযি সর্ব সুখ করায়ে ॥৩৫॥ | অপর কোন দেবতার প্রতি চিত্ত নিবিষ্ট না করেও কেবল হনুমানের সেবা করেই সর্বফল লাভ করা যেতে পারে ॥৩৫॥ |
সংকট কটৈ মিটৈ সব পীরা । জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা ॥৩৬॥ | রোগের সমস্ত বিপদ থেকে মুক্তি পায় সে, যে মহাবলী বীর্যবীর হনুমান কে স্মরণ করে ॥৩৬॥ |
জয় জয় জয় হনুমান গোসায়ী । কৃপা করহু গুরুদেব কী নায়ী ॥৩৭॥ | হে প্রভু হনুমানজি, তোমার জয় হোক, জয় হোক, জয় হোক। তোমার গুরুদেবের মতোই তুমি আমাকে কৃপা করো ॥৩৭॥ |
যো শত বার পাঠ কর কোয়ী । ছূটহি বন্দি মহা সুখ হোয়ী ॥৩৮॥ | এই হনুমান চালিশা যে শত বার পাঠ করবে, সে পার্থিব বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে প্রভুত্ব সুখ ও সৌভাগ্য লাভ করবে ॥৩৮॥ |
জো য়াহ পড়ে হনুমান চালীসা । হোয়ে সিদ্ধি সাখী গৌরীশা ॥৩৯॥ | যিনি এই হনুমান চালিশা ভক্তি সহকারে পাঠ করেন, স্বয়ং ভগবান শিব সাক্ষী, তিনি অবশ্যই সিদ্ধি লাভ করেন ॥৩৯॥ |
তুলসীদাস সদা হরি চেরা । কীজৈ নাথ হৃদয় মহ ডেরা ॥40॥ | তুলসীদাস (নিজ নাম) সদা প্রভু হরির ভক্ত, এই বিশ্বাস করে হৃদয়ে স্থান দাও ॥40॥ |
|| চৌপাঈ ||
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর | জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর ||
রামদূত অতুলিত বলধামা | অংজনি পুত্র পবনসুত নামা ||
মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী | কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গী ||
কংচন বরণ বিরাজ সুবেশা | কানন কুংডল কুংচিত কেশা ||
হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ | কাংথে মূংজ জনেবূ সাজৈ ||
শংকর সুবন কেসরী নন্দন | তেজ প্রতাপ মহাজগ বন্দন ||
বিদ্য়াবান গুণী অতি চাতুর | রাম কাজ করিবে কো আতুর ||
প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া | রামলখন সীতা মন বসিয়া ||
সূক্ষ্ম রূপধরি সিয়হি দিখাবা | বিকট রূপধরি লংক জরাবা ||
ভীম রূপধরি অসুর সংহারে | রামচংদ্র কে কাজ সংবারে ||
লায় সংজীবন লখন জিয়ায়ে | শ্রী রঘুবীর হরষি উরলায়ে ||
রঘুপতি কীন্হী বহুত বডায়ী | তুম মম প্রিয় ভরতহি সম ভায়ী ||
সহস বদন তুম্হরো য়শগাবৈ | অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লগাবৈ ||
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা | নারদ শারদ সহিত অহীশা ||
য়ম কুবের দিগপাল জহাং তে | কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে ||
তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা | রাম মিলায় রাজপদ দীন্হা ||
তুম্হরো মন্ত্র বিভীষণ মানা | লংকেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা ||
য়ুগ সহস্র য়োজন পর ভানূ | লীল্য়ো তাহি মধুর ফল জানূ ||
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী | জলধি লাংঘি গয়ে অচরজ নাহী ||
দুর্গম কাজ জগত কে জেতে | সুগম অনুগ্রহ তুম্হরে তেতে ||
রাম দুআরে তুম রখবারে | হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে ||
সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা | তুম রক্ষক কাহূ কো ডর না ||
আপন তেজ তুম্হারো আপৈ | তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ ||
ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ | মহবীর জব নাম সুনাবৈ ||
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা | জপত নিরংতর হনুমত বীরা ||
সংকট সেং হনুমান ছুডাবৈ | মন ক্রম বচন ধ্য়ান জো লাবৈ ||
সব পর রাম তপস্বী রাজা | তিনকে কাজ সকল তুম সাজা ||
ঔর মনোরধ জো কোয়ি লাবৈ | তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ ||
চারো য়ুগ পরিতাপ তুম্হারা | হৈ পরসিদ্ধ জগত উজিয়ারা ||
সাধু সন্ত কে তুম রখবারে | অসুর নিকন্দন রাম দুলারে ||
অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা | অস বর দীন্হ জানকী মাতা ||
রাম রসায়ন তুম্হারে পাসা | সাদ রহো রঘুপতি কে দাসা ||
তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ | জন্ম জন্ম কে দুখ বিসরাবৈ ||
অংত কাল রঘুবর পুরজায়ী | জহাং জন্ম হরিভক্ত কহায়ী ||
ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরয়ী | হনুমত সেয়ি সর্ব সুখ করয়ী ||
সংকট কটৈ মিটৈ সব পীরা | জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা ||
জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসায়ী | কৃপা করো গুরুদেব কী নায়ী ||
জো শত বার পাঠ কর কোয়ী | ছূটহি বন্দি মহা সুখ হোয়ী ||
জো য়হ পডৈ হনুমান চালীসা | হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীশা ||
তুলসীদাস সদা হরি চেরা | কীজৈ নাথ হৃদয় মহ ডেরা ||
|| দোহা ||
পবন তনয় সঙ্কট হরণ – মঙ্গল মূরতি রূপ | রাম লখন সীতা সহিত – হৃদয় বসহু সুরভূপ ||
Leave a Comment